অবিকল্প মানুষ বটে আপনি সেই কবে থেকে হাঁটছেন তো হাঁটছেনই এবার একটু থামুন একটু জিরিয়ে নিন ! সেই কবে থেকে ঠাকুরদাস বন্দ্যোর হাত ধরে...

ছিলেন মালদা কলেজের বাংলার অধ্যাপক। যে ক্ষেত্রে অবদান অপরিসীম, তা ছিল বাংলার লোকসংস্কৃতি, বিশেষ করে মালদহের সুপ্রাচীন ও জনপ্রিয় গম্ভীরা গান

একটা জমি বা মাঠ দেখিয়ে বললেন, “ওই জমি অপেক্ষাকৃত উঁচু (ঢিপি) জায়গা। ওখানে আসর বসবে।” বেশ, তাই হল। এবং সেই জায়গাটার নামকরণ করলেন ধানসিঁড়ি

খুব ছোটোবেলা থেকে এই নামটির সঙ্গে ছিলাম পরিচিত। আমি যখন স্কুলে পড়ি মালদা টাউন হলে … আমার শোনা ওনার প্রথম বক্তৃতা। মুগ্ধ হয়েছিলাম।

এই মানুষটির মধ্যে দেখেছি সংযম, স্থৈর্য ও পরিমিতিবোধ। প্রচারবিমুখ, বাক-সংযমী মানুষটি

যদিও ভেতরের দৃঢ়তাটুকু বোঝা যেত মতামতের বলিষ্ঠতা আর বিশ্বাসের স্থিরতায়।

এভাবেই আমাদের নিজেদের অজান্তেই বড়দাভাই বড়দিভাই কখন যেন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন।

আপনাদের ও অন্যান্যদের উদ্যোগের বিস্তারিত যদি এখানে তুলে ধরেন, তবে জানতে পারেন সকলে, আমরাও অবহিত হই, অনুরোধ জানাই উদ্যোগটি সবিস্তারে লিখতে।

আপনার মনে পড়ছে যা, সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে ইচ্ছে করছে যা লিখুন না এখানেও! সবাই খুশি হবেন।

আপনার মতে ১ম স্মারক বক্তৃতার বিষয়

জন্ম অবিভক্ত বাংলার দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর জংশন-এর রামপুরা গ্রামে ১৯৪২-এ। নীরব নেপথ্যচারী মা হেমন্তবালা রায়, উদ্যমী পুরুষ বাবা ...

গত ৬ই মে,  ২০২১ অতিমারী করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন মালদা কলেজের প্রাক্তন অধ্যাপক ডক্টর পুষ্পজিৎ রায়। শুধু কলেজে অধ্যাপনা নয়,...

আমি যখন স্কুলে পড়ি এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় উনি বক্তব্য রাখছিলেন — কীভাবে বড়রা বাচ্চাদের শুদ্ধ উচ্চারণ শিখাতে পারে ... মুগ্ধ হয়েছিলাম।

কিছু চলে যাওয়া বুকের ভেতর একটা স্থায়ী ক্ষত তৈরি করে। আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক ডক্টর পুষ্পজিৎ রায়ের প্রয়াণ এমনই এক চলে যাওয়া।...

গণচিতায় দাহ পৃথিবীর পাপ । এমন অবিশ্বাসী সময়ে জোৎস্না স্নাত শ্মশানে কে আগুনের পরশমণি গান শুনছে। ঠোঁটে আকন্দ হাসি, দুধসাদা পাঞ্জাবি

রবি প্রণাম ভিডিও