মানুষের শরীর যায় ... ব্যক্তিটি যান না। থেকে যান তাঁর কাজের মধ্যে, তাঁর উচ্চারণের মধ্যে, তাঁর চারপাশের মানুষজনের মধ্যে, তাঁর অনন্য জীবনচর্যায়।
চাইলে তাই তাঁর থেকে আহরণের রয়েই যায় কাল থেকে কালাতিক্রমে ...
পুষ্পজিৎ রায় ছোট্ট খড়ের চালা দিয়ে গাছ ঘিরে সবুজ অবুঝ প্রাঙ্গণে গড়ে তুলেছিলেন তিন দিক খোলা একটি উন্মুক্ত বেদি। নাম দিয়েছিলেন 'বউল বিতান'
— শিশুরা খেলত, নাচত, গাইত গান, সভা বসত বড়দেরও, সাহিত্যবাসর, আড্ডা
পারিবারিক, প্রাতিষ্ঠানিক, সাংগঠনিক, খুব ফরমাল, একেবারে অনাড়ম্বর,
অবারিত ...
এই ভার্চুয়াল বউল বিতান -এ ওঁর ব্যক্তিত্বের আঙিনায় একত্রিত হয়ে আমরা ওঁর থেকে আহরণের চেষ্টা করে যেতে চাই। এই প্রয়াস আমাদের প্রাপ্তি, আমাদের কর্তব্য ...
পুষ্পজিৎ রায়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুক্তিবাদী আধুনিক মননশীল সংস্কৃতিচর্চার ও জীবনচর্যার প্রসার ঘটানোর লক্ষ্যে বউল বিতান চায়
-
প্রথমতঃ কোভিড-জনিত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে উন্মুক্ত প্রাঙ্গনে স্মরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করতে
-
একটি স্মরণিকা প্রকাশ করতে
-
পুস্তকাকারে এবং ডিজিট্যালি ওঁর রচনা এবং ওঁকে ঘিরে রচনাকে প্রকাশ করতে
-
বছরে একটি স্মারক বক্তৃতার আয়োজন করতে
-
ছাত্র-যুবদের জন্য নানান সাহিত্য সংস্কৃতি প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করতে
পুষ্পজিৎ রায়ের উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই প্রয়াসে যোগদান করতে, মতামত দিতে, নতুনতর প্রস্তাব রাখতে সকলকে আহবান করি। নানান সংস্থা, বহু ব্যক্তিবর্গ এই কাজে ইতিমধ্যেই ব্রতী হয়েছেন স্মরণ অনুষ্ঠান ও অন্যান্য উদ্যোগের মাধ্যমে। তাঁদেরও অনুরোধ জানাই তাঁদের সেই সব উদ্যোগের বিস্তারিত এখানে তুলে ধরতে।